স্কেলগুলোর ভিডিও দেখে নিন।
দুই ইঞ্চি গুনিয়া
১। এটি ২ ইঞ্চি একটি স্কেল হয়ে থাকে ।
২। উভয় পাশেই ১০ লিংক করে দাগ কাটা থাকে।
৩। এই স্কেলে উভয় পাশে ১০০ টি করে দাগ কাটা অর্থাৎ ১০০ X ১০ = ২” ইঞ্চি= ১০০০ লিংক, ১”= ৫০০ লিংক ।
প্রায় ৩ ইঞ্চি স্বচ্ছ থ্রী-থার্টি স্কেল ।
১। এটি থ্রী-থার্টি স্কেলের ৩‘‘ স্বচ্ছ সংস্কারন ।
২। এই স্কেলে ৯৯০‘ ফুট পর্যন্ত পরিমাপ করা যায় ।
৩। স্বচ্ছ স্কেলে তাই নকশার উপর বিছাইয়া নিখুঁতভাবে পরিমাপ করা যায় । স্কেলটি খাড়া করিয়া পরিমাপের দরকার হয় না ।
ডায়াগণাল থ্রী-থার্টি গান্টাল ১৩০০ ফুট
১। এই স্কেলে ১৩০০ ফুট পর্যন্ত পরিমাপ করা যায় ।
২। এই স্কেলের বাঁকানো খাড়া দৈঘ্য একটি লাইন থেকে অন্য লাইনের দূরত্ব ১০০ ফুট ।
৩। এই স্কেলে ১ ফুট বা আধা ফুট পর্যন্ত নিখুঁতভাবে পরিমাপ করা সম্ভব ।
৪। ১০০% অথের্ন্টিক এবং সঠিক পরিমাপ ।
৫। স্কেলে প্যাকেজিং এর পূর্বে সঠিকতা নিরুপণ করা হয় ।
৬। এই স্কেলের ব্যবহার বিধি নিচের ভিত্তিতে সংযুক্ত ।
৭। এই স্কেলে এবং পাশে এক পাশে এক ফুটের দাগ কাটা অপর পাশে ২ ফুটের দাগ কাটা অঙ্কণ করা থাকে ।
ডায়াগণাল থী-থার্টি গান্টাল ৭০০ ফুট
১। এই স্কেলে ৭০০ ফুট পর্যন্ত দৈঘ্য পরিমাপ করা যায় ।
২। এই স্কেল গুলো উলম্ব আকার বা দৈর্ঘ্যের চেয়ে প্রস্থ্য বেশী লম্বা হয়ে থাকে । এই কারণে ফটে পরিমাপের ক্ষেত্রে ফুটের ভগ্নাংশ ও নিখুঁতভাবে পরিমাপ করা সহজ হয় ।
ডায়াগনাল থ্রী-থার্টি ( ছোট স্কেল )
১। এই স্কেল মাঝারি সাইজের একটি স্কেল ।
২। এই স্কেল ৭০০ পুট পর্যন্ত পরিমাপ করা যায় ।
৩। এই স্কেলের সাইজ মাঝারি হওয়া সহজে পকেটে রাখা যায় ।
ডায়াগণাল ডুপ্লেক্স স্কেল ।
১। এই স্কেলের একপাশে থ্রী-থার্টি বা ফুটের ডায়াগনাল স্কেল রয়েছে। অপর দিকে ডায়াগনাল গান্টার তথা চেইন বা লিংকের ডায়াগনাল স্কেল রয়েছে ।
২। নিখুঁতভাবে ভূমির নকশা পরিমাপের জন্য এই স্কেলের মাধ্যমে থ্রী- থার্টি ও গুনিয়া বা গান্টারের পরিমাপ করা যায় এবং পরিমপের সঠিকতা নির্ণয়ে উভয় স্কেল দিয়ে পরিমাপ তুলনা করা সহজ হয় ।
ডায়াগোনাল গান্টার স্কেলঃ
এই স্কেল সাধারণত লিংকের হিসাবে হিসাব করা হয়। গান্টার স্কেল ও গুনিয়ার হিসাবের সাথে মিল আছে বলে এটাকে নকশার গান্টার স্কেল বলে। এটি এডমন্ড গান্টার সাহেব তৈরী করেছিলেন, যিনি ভূমি জরিপের শিকল পদ্ধতি আবিস্কারক। এই স্কেল দিয়ে নকশাতে একলিংক
পর্যন্ত হিসাব করা সম্ভব যা সাধারণ গুনিয়া দিয়ে সম্ভব নয়। এই স্কেলটি খুবই গ্রহণযোগ্য ও নকশা পরিমাপের উপযোগী স্কেল কিন্তু ব্যবহার কারী এই স্কেলের যথাযথ ব্যবহার পদ্ধতি না জানার কারণে খুব বেশি পরিচিত না। তবে বিদেশে বা পশ্চিমা দেশগুলোতে নকশা বা ম্যাপ সার্ভে করার জন্য এই স্কেলটি সবার প্রথমে ব্যবহার হয়ে থাকে।
গ্রাফ স্কেলঃ
এই স্কেলটি অনেকগুলো বর্গ ক্ষেত্রে ভাগ করা থাকে, দেখতে মনে হবে একটি গ্রাফ পেপারের মত, যেকোন একটি দাগের উপর বসিয়ে দিলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই জমির পরিমাণ বুঝা সম্ভব,
গ্রাফ স্কেলের প্রতি বর্গঘর = ৪০০ বর্গলিংক বা ১৭৪.২৪ বর্গফুট। নকশার নির্দিষ্ট দাগের জমিটির উপর গ্রাফ স্কেলটি ফেললে যত ঘর দখল করে বলে মনে হয় ঠিক তত কে ৪০০ দ্বারা গুন করলে ক্ষেত্রফল মোট বর্গলিংক এ পাওয়া যাবে, আবার যত ঘর দখল করে তত কে ১৭৪.২৪ দ্বারা গুণ করলে মোট ক্ষেত্রফল বর্গফুটে পাওয়া যাবে।
Reviews
There are no reviews yet.