৩০টি ক্লাসের আলোচনার বিষয়বস্তু এবং আউটলাইন। কোন ক্লাসে কি কি আলোচনা করা হবে? এই কোর্স করে কি কি উপকার হবে? কিভাবে ক্লাসগুলোতে মনযোগী হতে হবে? প্র্যাকটিক্যালি কিভাবে কাজ করবেন?
বিভিন্ন ধরণের খতিয়ান হিস্যা নির্ণয়ঃ
১। হিস্যা কি ও কয় ধরনের হিস্যা দেখা যায়
২। খতিয়ানের ডিজিটাল বা গাণিতিক হিস্যা কি? গাণিতিক হিস্যা নির্ণয় দশমিক অনুযায়ী।
৩। বিএস খতিয়ানের হিস্যা নির্ণয়।
৪। আনা গণ্ডা কড়া পদ্ধতি বা প্রাচীন পদ্ধতিতে হিস্যা নির্ণয় করার নিয়ম।
৭। সাংকেতিক চিহ্ন হাতে কলমে লিখন। আনা গন্ডা, কড়া-ক্রান্তির হিসাব।
৮। সাংকেতিক হিস্যার যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ
ক্লাস-০৫, বিভিন্ন প্রকার ভূমির আকার আকৃতি ও সূত্র প্রয়োগঃ
১। জ্যামিতি কি, কাকে বলে ও প্রকারভেদ।
২। রেখা কি, কাকে বলে ও কত প্রকার।
৩। কোণ কি, কাকে বলে ও প্রকারভেদ।
৪। ক্ষেত্র কাকে বলে ও প্রকারভেদ।
৫। নিয়মিতাকার চতুর্ভুজ আকারের ভূমি ও সূত্র প্রয়োগ।
৬। নিয়মিতাকার সকল আকারের চতুর্ভুজকে শুধু একটি সূত্র দিয়ে মাপযোপ করার নিয়ম নিয়ম।
৭। অনিয়মিত চতুর্ভুজ আকারের ভূমি কি? অনিয়মিত চতুর্ভুজ আকারের জমিকে পরিমাপের পদ্ধতি।
৮। ত্রিভুজ কাকে বলে, কত প্রকার ও ত্রিভুজের বিভিন্ন সুত্র।
৯। বৃত্ত কাকে বলে ও বৃত্তের বিভিন্ন সুত্র।
১০। একধিক গড় দৈর্ঘ্য এবং গড় প্রস্থ্য দিয়ে গড় পদ্ধতিতে জমি পরিমাপের নিয়ম।
১১। গড় পদ্ধতিতে মাপযোপ করার অসুবিধা কি?
১২। শতাংশ, একর, অযুতাংশ, গন্ডা, কানি, বিঘা, কাঠা, ছটাক ইত্যাদি এককের হিসাব।
১। সাইন থিটা, কোসাইন থিটা, ট্যান থিটার সূত্র।
২। সাইন থিটার সূত্রের সাহায্যে ২ টি বাহু ও তাদের অন্তর্বর্তী কোণের মানের সাহায্যে ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের কৌশল।
৩। কোসাইন থিটার সূত্রের সাহায্যে ২ টি বাহু ও তাদের অন্তর্বর্তী কোনের মানের সাহায্যে ৩নং বাহুর দৈর্ঘ্য বের করার কৌশল।
৪। কোসাইনের সূত্রের সাহায্যে যে কোন একটি কোনের মান বের করার কৌশল।
ক্লাস-০৯, বিভিন্ন স্কেলিংয়ের নকশা পরিচিতি এবং মাপযোপের নিয়ম।
১। নকশার স্কেলিং কি? কত ধরণের স্কেলিং এর নকশা আছে?
২। কত ইঞ্চি নকশাকে কত দ্বারা ভাগ দিলে ১৬ ইঞ্চিতে মাপ পাব?
অর্থাৎ যেকোন স্কেলিংয়ের নকশা থেকে সঠিকভাবে শুধু একটি নিয়মে পরিমাপের নিয়ম।
৩। কোন নকসার গুনিয়ার প্রতি ঘরের মান কত, থ্রীথার্টির প্রতি ঘরের মান কত।
৪। লিংক ও ফুটের মধ্যে সম্পর্ক।
৫। নকশার দাগের কোথায় থেকে স্কেল ধরবো।
৬। নকশায় অনিয়মিতকার আঁকাবাঁকা জমি ভাগ ভাগ করে পরিমাপের কৌশল।
১। মাঠে যাওয়ার পূর্বে করণীয় বিষয়।
২। মাঠে জরিপের পূর্বে যে সকল যন্ত্র সাথে রাখতে হবে এবং যে সকল বিষয়ে খেয়াল করতে হবে।
৩। জমির মালিকের আইল বা সীমানা লাইন সনাক্ত করা।
৪। আইলের কোথায় ধরতে হবে তা চিহ্নিত করা।
৫। মাঠে পরিমাপের কয়েকটি উদাহরণ।
ক্লাস-১৩, তুলনামূলক নকশা বা পেন্টাগ্রাফ বা ট্রেসিং করার সকল নিয়ম কানুন।
১। কত স্কেলিংয়ে ট্রেসিং করা হবে তা নির্ধারণ করা।
২। নকশার স্কেলিং পরিবর্তন করার নিয়ম। যেমন ১৬’’ থেকে ৬৪’’ ইঞ্চির নকশা।
৩। ড্রয়িং করার কলম পরিচিতি।
৪। সাবেক বা হাল যেকোন একটি নকশা প্রথমে ড্রয়িং
৫। কম্পিউটারের অটোক্যাডে বা অন্যান্য সফটওয়্যারের সাহায্যে ট্রেসিং করার সুবিধা।
৬। ড্রয়িং করার পর সাবেক ও হাল নকশার সাদৃশ্যমান স্টেশন খুঁজে বের করা।
৭। সাবেক ও বর্তমান নকশা ওভারলেপিং বা চাপ দেওয়ার নিয়ম।
৮। সাবেক বা হাল দাগের একে অপরের উপর আকর্ষণ বাহির করা।
ক্লাস-১৪, অটোক্যাডে নকশা পরিমাপ এবং ট্রেসিং করার কৌশল।
১। অটোক্যাড ইনস্টল করার নিয়ম, সাথে ফটোশপ ইনস্টল করতে হবে।
২। একটি ফাইল তৈরী করা এবং ফাইল সেটাপ করা।
৩। নকসা ইনসার্ট করা, নকশা ড্রয়িং করা, ডিমার্কেশন করা এবং প্লটের পরিমান নির্ণয় করা।
৪। দুটি লাইন জয়েন করা, ব্রেক করা, রোটেশন করা এবং স্কেলিং করা।
৫। সাবেক ও বর্তমান নকসা ড্রয়িং ওভারলেপিং করা ও ট্রেসিং পেপারে প্রিন্ট করা।
ক্লাস-১৫, মোবাইল এপের সাহায্যে নকশা ও জমি পরিমাপের কৌশল।
১। ইমেজ মিটার ও ল্যান্ড এরিয়া এপে নকশা মাপা।
২। গুগুল ম্যাপে নকশা পরিমাপ।
৩। নিত্যনৈমিত্তিক ভূমি জরিপের কাজে মোবাইলে এপের সাহায্যে মাপযোগ ক্যালকুলেশন করা।
ক্লাস-১৬, বিভিন্ন প্রকার দলিল পরিচিতি, দলিল লিখার কৌশল।
১। সাফ কবলা, হেবা, দান, বিনিময়, বন্টন, উইল, পাওয়ার অব এটর্নী ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার দলিল বুঝা এবং লিখার নিয়ম। বিভিন্ন প্রকার দলিলের নমুনা প্রদান।
২। দলিলের রেজিস্ট্রেশন খরচ ও অন্যান্য ফিস নির্ধারণ করার নিয়ম।
৩। মালিকানা যাচাইয়ের নিয়ম। জমির মালিকানার চেইন বা ভায়া দলিলের মালিকানার ধারাবাহিকতা বের করার নিয়ম।
৪। দলিল লিখক হওয়ার যোগ্যতা ও আবেদনের নিয়ম কানুন।
ক্লাস-১৭, অনিয়মিয়তি কিংবা বড় জমি হতে নির্দিষ্ট অংশ পৃথক করার ৫ পদ্ধতি।
১। আয়তাকার বড় জমি হতে নির্দিষ্ট অংশ পৃথক করার নিয়ম।
২। গড় সূত্রের সাহায্যে নির্দিষ্ট অংশ পৃথক করার ১ম নিয়ম।
৩। গড় সূত্রের সাহায্যে নির্দিষ্ট অংশ পৃথক করার ২য় নিয়ম।
৪। সাইন থিটার সূত্রের সাহায্যে নির্দিষ্ট অংশ পৃথক করার নিয়ম।
৫। সমকোণী ত্রিভুজের সাহায্যে নির্দিষ্ট অংশ পৃথক করার নিয়ম।
৬। রাস্তার পাশের জমি তিন ভাইয়ের মধ্যে রাস্তার পাশে সমান রেখে বন্টন করার নিয়ম।